প্রকাশ : ১৩ জুলাই ২০২৫, ০১:১৭
হাজীগঞ্জে দাখিলে পাসের হার ৭৩.৬৩% : জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১

এবারের দাখিল পরীক্ষায় হাজীগঞ্জ উপজেলার ২৩টি মাদরাসা থেকে ১ হাজার ২২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৮৯৯ জন। পাসের হার ৭৩.৬৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১জন, এ গ্রেড ২৬৩ জন, এ মাইনাস ২৫০ জন, বি গ্রেড ২৩১ জন, সি গ্রেড ১২৪ জন ও ডি গ্রেড ১০ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩২২ জন।
উপজেলায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে সেরা অবস্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ আহমাদিয়া কামিল মাদরাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৩০ জন। পাসের হার ৭৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন, এ গ্রেড ৫১ জন, এ মাইনাস ২৮ জন, বি গ্রেড ২৯ জন ও সি গ্রেড ১৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪৮ জন।
রাজারাগাঁও ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৯৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৬৪ জন। পাসের হার ৯০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড ২৭ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১১ জন ও সি গ্রেড ১৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩১ জন।
নেছারাবাদ ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৬৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫৩ জন। পাসের হার ৮১.৫৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ২৯ জন, এ মাইনাস ১৭ জন ও বি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন।
রামচন্দ্রপুর ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৩২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৬ জন। পাসের হার ৮৩.৮৭ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
সুহিলপুর এবিএস ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৭৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫৮ জন। পাসের হার ৭৪.৩৬ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৬ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২০ জন।
ছালেহা আবাদ এম. এন. ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৫৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৪৫ জন। পাসের হার ৭৭.৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৩ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১২ জন ও সি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৩ জন।
বেলচোঁ কারিমাবাদ ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫৬ জন। পাসের হার ৭৭.৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ২১ জন ও সি গ্রেড ১০ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ২৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৭ জন। পাসের হার ৬৮ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৩ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৮ জন।
নওহাটা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৫৫ জন। পাসের হার ৬৬.২৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৪ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১৭ জন, সি গ্রেড ৮ ও ডি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৮ জন।
বাকিলা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৫৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩৯ জন। পাসের হার ৬৭.৬৪ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
কাপাইকাপ আলিম মাদরাসা থেকে ৫৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৪০ জন। পাসের হার ৭০.১৭ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৭ জন, এ মাইনাস ৮ জন, বি গ্রেড ৪ জন, সি গ্রেড ৭ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছে ৪ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৭ জন।
বলাখাল এম.এন. আলিম মাদরাসা থেকে ৪৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩৪ জন। পাসের হার ৭০.৮৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ৯ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৪ জন।
কাঁকৈরতলা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৮ জন। পাসের হার ৭০ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড ৪ জন, এ মাইনাস ১০ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৫ জন।
দেশগাঁও দারুস সুন্নাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৫ জন। পাসের হার ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৪ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৫ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন।
রাজাপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২২ জন। পাসের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া দাখিলা মাদরাসা থেকে ৫৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৪৬ জন। পাসের হার ৭৯.৩১ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ১৭ জন ও সি গ্রেড ৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন।
মাদরাসায়ে আবেদীয়া মোজাদ্দেদীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৮ জন। পাসের হার ৮৭.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৭ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
ডাটরা শিবপুর আজিজিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৪২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩৭ জন। পাসের হার ৮৮.০৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ৭ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
উচ্চগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৯ জন। পাসের হার ৮৫ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
রাজাপুর ছিদ্দিকিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে থেকে ৩৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩০ জন। পাসের হার ৮৩.৩৩ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ২ জন, এ মাইনাস ৭ জন, বি গ্রেড ১৫ জন ও সি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
শ্রীপুর মকবুল আহমেদ ইছমাইলীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৮ জন। পাসের হার ৮১.৮২ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৮ জন, বি গ্রেড ৩ জন, সি গ্রেড ৬ ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
হাজেরা আলী ক্যাডেট দাখিল মাদরাসা থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৯ জন। পাসের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৮ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৪ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
আলী আহমেদ ইসলামিয়া একাডেমিক দাখিল মাদরাসা থেকে ১৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১০ জন। পাসের হার ৬২.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, বি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।