মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫  |   ২৮ °সে
জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয় অন্যান্য

প্রকাশ : ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২:০৯

মালয়েশিয়ার ফয়জুদ্দিন সেন্টার অব এডুকেশনাল এক্সিলেন্স এবং গ্লোবাল পার্টনারদের সাথে ডিইএফএফইউইউজেড কনসোর্টিয়াম চালু করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।
মালয়েশিয়ার ফয়জুদ্দিন সেন্টার অব এডুকেশনাল এক্সিলেন্স এবং গ্লোবাল পার্টনারদের সাথে ডিইএফএফইউইউজেড কনসোর্টিয়াম চালু করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান মালয়েশিয়ার ফয়জুদ্দিন সেন্টার অব এডুকেশনাল এক্সিলেন্স (FCoEE) এবং থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে একটি কৌশলগত শিক্ষা ও উদ্ভাবনী নেটওয়াক DEFFUUZ কনসোর্টিয়াম প্রতিষ্ঠার জন্য লেটার অফ ইন্টেন্ট (LOI) হস্তান্তর করছেন।

মালয়েশিয়ার ফয়জুদ্দিন সেন্টার অব এডুকেশনাল এক্সিলেন্স (এফসিওইই) এবং থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে ডিইএফএফইউইউজেড কনসোর্টেজিক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) স্বাক্ষর করে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশের ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। ড. মো. সবুর খানের ইন্দোনেশিয়ার মেদানে ICOHOPE 2025 সফরের সময়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন এবং উদ্ভাবন-চালিত দারিদ্র্য বিমোচনের উপর একটি মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেছিলেন। সম্মেলনটি উদ্বোধন করেন পার্লিসের যুবরাজ এইচআরএইচ টিংকু সৈয়দ ফয়জুদ্দিন পুত্র ইবনে টিংকু সৈয়দ সিরাজউদ্দিন জামালুল্লিল এবং পার্লিস মেন্টেরি বেসার (মুখ্যমন্ত্রী) মোহাম্মদ শুকরি রামলি। সম্মেলনে ২০টিরও বেশি দেশের নীতিনির্ধারক, শিক্ষাবিদ এবং উন্নয়ন নেতারা একত্রিত হয়।

DEFFUUZ কনসোর্টিয়াম গঠিত হয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (বাংলাদেশ), ফয়জুদ্দিন সেন্টার অব এডুকেশনাল এক্সিলেন্স (মালয়েশিয়া), ফাটোনি ইউনিভার্সিটি (থাইল্যান্ড), ইউনিভার্সিটাস উবুদিয়া ইন্দোনেশিয়া, ইউনিভার্সিটাস মুহাম্মদিয়াহ সুমাতেরা উতারা (ইউএমএসইউ, ইন্দোনেশিয়া) এবং ইউনিভার্সিটাস ডেজট্রোন ইন্দোনেশিয়ার সমন্বয়ে। এ কনসোর্টিয়াম গঠনের মূল লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে : যৌথ কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষা বৃদ্ধি, ডিজিটাল উদ্ভাবন এবং টেকসই গবেষণার প্রচার, আর্থ-সামাজিক ও স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা, উদ্যোক্তা ও শিল্প সংযোগ জোরদার করা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করা। কনসোর্টিয়ামের অধীনে প্রতিটি প্রকল্প পারস্পরিকভাবে পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার ভিত্তিতে সম্পদের যোগান দেয়া হবে, ভবিষ্যতের সমঝোতা স্মারকে সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের বিস্তারিত বর্ণনা থাকবে।

এই সহযোগিতা বিশ্বব্যাপী অংশীদারিত্বের প্রতি ডিআইইউর প্রতিশ্রুতি এবং দায়িত্বশীল বিশ্ব নাগরিক হিসেবে তরুণদের প্রস্তুত করার লক্ষ্যকে পুনর্ব্যক্ত করে। ICOHOPE আয়োজকরা ড. সবুর খানের অবদানের প্রশংসা করেছেন এবং শিক্ষাগত উদ্ভাবন ও সামাজিক উদ্যোক্তাদের কেন্দ্র হিসেবে দেশের ক্রমবর্ধমান ভূমিকাকে স্বীকৃতি দিয়ে বাংলাদেশে ICOHOPE 2026 আয়োজনের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়