বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫  |   ২৮ °সে
জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয় অন্যান্য

প্রকাশ : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৭:৫২

ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষের জানাযা সম্পন্ন

নূরুল ইসলাম ফরহাদ
ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষের জানাযা সম্পন্ন

হাজারো মানুষের দোয়া আর ভালোবাসায় শেষ বিদায় নিলেন ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন ফরিদগঞ্জ শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা শাখার সাবেক য্গ্মু-সম্পাদক, চান্দ্রা দরবার শরীফের সিনিয়র নায়েবে আমির, নয়াহাট বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাবেক সভাপতি, মনোহর খান বাড়ি জামে মসজিদের সাবেক খতিব, ফরিদগঞ্জ লেখক ফোরামের সাবেক সভাপতি কবি দন্তন্য ইসলামের পিতা শরীফ মো. তাজাম্মল হোসেন।

৫ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল নয়টায় চির্কা চাঁদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে মরহুমের জানাযার নামাজ সম্পন্ন হয়। নামাজ শেষে তাকে তাঁর পারিবারিক কবরস্থানে দাপন করা হয়। অসংখ্য আলেম উলামা মরহুমের জানাযায় অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন মাদ্রাসার অধ্যক্ষা, উপাধাক্ষ্য, সুপার, সহকারী সুপার, রাজনীতিবিধ, জনপ্রতিনিধি, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ উনার জানাযার নামাজে অংশগ্রহণ করেন।

জানাযার নামাজের পূর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন চান্দ্রা দরবার শরীফের পীর ডক্টর এস.এম হুজ্জাতুল্লাহ নকশবন্দী মোজাদ্দেদী, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম রোমান, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাহেদ সরকার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আলী আশরাফ, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড.মাহাবুবুর রহমান, উপাধাক্ষ্য মুফতি আনোয়ার মোল্লা, হেড মুহাদ্দিস মমিনুল ইসলাম, ফরিদগঞ্জ উপজেলা মসজিদের খতিব মাওলানা ইউনুছ, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন চাঁদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, ফরিদগঞ্জ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মিজানুর রহমান, ৯নং গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ আলম প্রমুখ। যানাজার নামাজ পড়ান মরহুমের তৃতীয় সন্তান জাহিদুল ইসলাম।

৪ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে দশটায় ঢাকার শমরিতা হাসপাতালে শরীফ মো.তাজাম্মল হোসেন মজুমদার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন, ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিলো ৫৪ বছর।

আলহাজ্ব শরীফ মো. তাজাম্মল হোসেন মজুমদার দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন ও বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তাঁর বড় ছেলে নজরুল ইসলামের মাধ্যমে জানায়, গত ২৪ আগস্ট তাঁর অবস্থা খারাপ দেখে উপজেলার ডায়াবেটিস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অবস্থার আরো অবনতি হলে ২৫ আগস্ট ঢাকার এস.পি.আর সি এন্ড নিউরোলজি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে তিনি প্রফেসর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ এর তত্ত¡াবধানে ছিলেন। প্রফেসর কাজী দ্বীন মোহাম্মদের পরামর্শে গত ২৭ আগস্ট শমরিতা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়