সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলকদ ১৪৪৫  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   এসএসসি সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশ : ০৯ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

নিষ্ঠাবান দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক তাপস চন্দ্র শীল

বিতার্কিকদের ভালোভাবে গড়ার প্রধান স্তম্ভ ছিলো প্রতিযোগিতাপূর্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালা

অনলাইন ডেস্ক
বিতার্কিকদের ভালোভাবে গড়ার প্রধান স্তম্ভ ছিলো প্রতিযোগিতাপূর্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালা

হাজীগঞ্জ উপজেলার সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হচ্ছেন তাপস চন্দ্র শীল। তিনি দ্বাদশ পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্কে তাঁর বিদ্যালয়ের বিতর্ক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক। তিনি তাঁর বিদ্যালয়ের দলটিকে সুষ্ঠুভাবে পরিচর্যা করায় ‘অগ্রযাত্রা’ পর্ব পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছে এবং সাড়া জাগানো ফলাফল অর্জন করেছে। গত ২ মার্চ তিনি ‘বিতর্কায়নে’র মুখোমুখি হন।

বিতর্কায়ন : দ্বাদশ পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্কে আপনাদের বিদ্যালয় চাঁদপুর জেলার দুটি বিখ্যাত বিদ্যালয়ের বিতর্ক দলকে হারিয়েছে। এটা কীভাবে সম্ভব হলো? আপনাদের প্রতিক্রিয়া কী?

তাপস চন্দ্র শীল : সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নাল আবেদীন স্যারের উৎসাহ ছিলো প্রখর। আমাদের বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জাহিদ হাসান স্যারের দিকনির্দেশনা এবং স্নেহের ছাত্রীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই এটা সম্ভব হলো।

আমাদের বিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রী খুবই উৎফুল্ল হয়েছে। অত্র বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকম-লী খুবই আনন্দিত ও গর্বিত বলে আমি মনে করি। আমরা সত্যিই দ্বাদশ পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

বিতর্কায়ন : আপনাদের বিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের ভালোভাবে গড়লেন কীভাবে?

তাপস চন্দ্র শীল : আমাদের বিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের ভালোভাবে গড়ার প্রধান স্তম্ভ ছিলো দ্বাদশ পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক উপলক্ষে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা। শুধু তা-ই নয়, ‘বিতর্কায়ন’ সম্বলিত আপনাদের পত্রিকা বিতরণের মধ্যেই লুকিয়ে ছিলো আরো একটি স্তম্ভ। সেখানে অত্যন্ত সুন্দরভাবে বিতর্কের গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনাগুলো লেখা ছিলো। ঐ বিষয়গুলোতে ভিত্তি করে আমরা আমাদের বিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের ভালোভাবে গড়তে পেরেছি।

বিতর্কায়ন : বিতর্ক নিয়ে আপনাদের উচ্চাশা কী? আপনারা কতোদূর এগিয়ে যেতে যান?

তাপস চন্দ্র শীল : বিতর্ক নিয়ে আমাদের উচ্চাশা অসীম। বিতর্ক নিয়ে যাবে আমাদেরকে আলোর দুয়ারে। ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের আলোয় আলোকিত করবে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র। তাদের বিতর্ক নিয়ে আমাদের উচ্চাশা হলো তারা বিতর্কের শেষ ধাপ পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে। আমরা তাদের মাধ্যমেই অত্র বিদ্যালয়ের স্নেহের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিতর্ক-প্রাণের দুয়ার খুলতে চাই। আমরা ততোদূর এগিয়ে যেতে চাই, যতোদূর নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সফলতার স্পর্শ রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়