প্রকাশ : ২৯ জুন ২০২৫, ২১:২৭
ফরিদগঞ্জ যুবদল নেতাকে ঘিরে সৃষ্ট ঘটনার তথ্য যাচাইয়ে সরজমিনে ঘটনাস্থলে গেলেন উপজেলা ও পৌর যুবদল নেতৃবৃন্দ

ফরিদগঞ্জ পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আমিন মিজির বাড়ির নার্সারি থেকে যৌথবাহিনী কর্তৃক গাঁজার গাছ উদ্ধার ও পরবর্তীতে এ বিষয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর ঘটনাস্থল সরজমিন পরিদর্শন করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলা ও পৌর যুবদল নেতৃবৃন্দ। রোববার (২৯ জুন ২০২৫) বিকেলে নেতৃবৃন্দ আমিন মিজির সম্পত্তির ওপর ভাড়া দেয়া মুরগির ফার্মের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন। পরে তারা গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে তাদের সরজমিন পরিদর্শন বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেন।
|আরো খবর
উপজেলা যুবদলের সভাপতি আমজাদ হোসের শিপন তাঁর বক্তব্যে বলেন, যৌথবাহিনী কর্তৃক গাঁজার গাছ উদ্ধার এবং পরবর্তীতে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের পর আমাদের কাছে বিষয়টি সন্দেহজনক লেগেছে। তাই আমরা সরজমিন পরিদর্শনে এসেছি। এসে দেখলাম দু পাশে দুটি মুরগির ফার্ম। কোথাও নার্সারির অস্তিত্ব দেখিনি। আমাদের কাছে মনে হয়েছে তাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হয়রানি এবং ফাঁসানোর জন্যে এই কাজের আয়োজন করেছে কেউ না কেউ। আমরা এটির সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।
ফরিদগঞ্জ পৌর যুবদলের সভাপতি ইমাম হোসেন পাটওয়ারী বলেন, বিগত পৌরসভা নির্বাচনে আমি মেয়র পদে এবং আমিন মিজি ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করেন। আমিন মিজি আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বাধা ডিঙ্গিয়ে বিজয়ী হতে পেরেছিলেন। সর্বশেষ ঘটনা এবং সরজমিন পরিদর্শন শেষে আমরা বুঝতে পেরেছি, তাকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার জন্যে এই কাজ করা হয়েছে। পূর্বেও বলেছি এখনো বলছি, এই ঘটনার সঠিক ও বাস্তব তদন্ত চাই এবং প্রকৃত অপরাধীর বিচার চাই।
আমিন মিজি জানান, আমি চাঁদপুরে সপরিবারে থাকি। আমার মুরগির ফার্মটি ভাড়া দেয়া। আমি যেহেতু বাড়িতে থাকি না, তাই উত্থাপিত বিষয়টিই ভিত্তিহীন। আমিও চাই সঠিক তদন্ত হোক। এ সময় ফার্মের ভাড়াটিয়া মাহবুব জানান, তিনি গত দু মাস ধরে এই মুরগির ফার্ম চালাচ্ছেন। এর আগে রফিকুল ইসলাম নামে একজন এই ফার্ম পরিচালনা করেছেন।