সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলকদ ১৪৪৫  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   এসএসসি সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশ : ১৭ মার্চ ২০২৪, ০৪:১৬

পশ্চিম সকদীতে পুরনো কোরআন শরীফ পোড়ানোর অভিযোগ

সোহাঈদ খান জিয়া
পশ্চিম সকদীতে পুরনো  কোরআন শরীফ পোড়ানোর অভিযোগ

চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের পশ্চিম সকদী গ্রামের গোলাপ খান বাড়ি জামে মসজিদের পুরনো পরিত্যক্ত কোরআন শরিফ আগুনে পুড়ে ফেলার অভিযোগ পাওয়া যায়।

এনিয়ে এলাকায় তোলপাড় দেখা দিয়েছে।

জানা যায়, ১৬ মার্চ বিকেলে গোলাপ খান বাড়ির জামে মসজিদের ইমাম মোঃ হাসান খান পরিত্যক্ত বহু পুরনো কোরআন শরীফ আগুনে পুড়িয়ে নদীতে ফেলে দেয়। এনিয়ে এলাকায় তোলপাড় দেখা দেয় ।

সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, মসজিদের ইমাম বহু পুরনো কোরআন শরিফ পুড়িয়ে নদীতে ফেলে দিয়েছেন।এনিয়ে এলাকার লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।

এ ব্যাপারে মসজিদের ইমাম মোঃ হাসান খান বলেন, পুরনো কাগজপত্র, রেয়াল,

অনেক পুরনো পরিত্যক্ত পোকায় খাওয়া কোরআন শরিফ ২/৩ জন মুফতির সাথে কথা বলে আগুনে পুড়িয়ে নদীতে চাই ফেলে দেই।মুফতিদের পরামর্শ নিয়ে পোড়ানো হয়েছে।

এ ব্যাপারে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাজির খান

ও ক্যাশিয়ার ইসহাক খান বলেন, মসজিদের নির্মাণ কাজ চলে আসছে। পুরনো কাগজপত্র, কাটুন, রেয়াল আগুনে পোড়ানো হয়েছে। হয়তো ১/২ টা কায়দা বা আমপারা থাকতে পারে। কোরআন শরিফ পোড়াতে আমরা দেখি না।

মসজিদের মুসল্লি নুরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান ও রহমান খান বলেন, কোরআন শরিফ পোড়াতে আমরা দেখিনা। পুরনো কাগজপত্র, রেয়াল ও কাটুন পোড়ানোর কথা জানি।

স্থানীয় ক'জন জানান, লোকজন বলেন, শুনেছি কোরআন শরিফ নাকি পোড়ানো হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখি না।শুনেছি পুরনো কাগজপত্র, রেয়াল ও কাটুন পোড়ানো হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়