প্রকাশ : ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০৩
আকাশের কান্না

কনক কুমার প্রামানিক আকাশের কান্না
মনের দুখে কাঁদে আকাশ
ঝড়ে চোখে বৃষ্টি,
কালো মেঘে কষ্ট বেজায়
বাইরে অনাসৃষ্টি।চোখের জলে বান ডেকে যায়
ভাসায় যে বাড়িঘর,
বড় আবেগী মনটা যে তার
কষ্টে ভাঙে অন্তর।বেজায় বড় হৃদয়টা তার
ভেঙে হয় যে খানখান,
চোখের জল কাঁদিয়ে ভাসায়
যদি যায় তার সম্মান।আষাঢ়ের বৃষ্টি
বরষা এলো ধরাতে আষাঢ়ের সাথে
টিপ টিপ বৃষ্টি পরে দিনে আর রাতে।
তরুলতা প্রাণ পায় জলধারা নেয়ে
ছোটে তারা তর তর বৃক্ষ তনু বেয়ে।নব জলে কচি ঘাস মখমলি লাগে
আকাশের বৃষ্টি, নামে সবার আগে।
কালোমেঘে আকাশ, করে যে কান্না
বিরক্ত মানুষজন, বলে আর চাই না।খাল বিল ভরে উঠে শাপলার ফুলে
কদম-কেয়া দোল খায় বরষা এলে।
রাখালেরা গরু নিয়ে ছুটে যায় মাঠে
ভোরবেলা আদিত্য রঙিন হয়ে ওঠে।মাঠে মাঠে চাষিদের ব্যস্ততা বাড়ে। আমন ধান লাগায় রোদ আর ঝড়ে।
রোদ বৃষ্টির খেলা
রোদ মাঝে বৃষ্টির খেলা
ঝরে সারাবেলা,
ছোট ছেলে নেচে গেয়ে
করে খুশির খেলা।রামধনুর সাতরঙে ভেসে
সাদা মেঘ যায় উড়ে,
পুবাল হাওয়ায় বকেরা সব
মেঘের সাথে ঘোরে।সূ্র্িযমামা মাঝ আকাশে
দেয় যে মৃদু হাসি,
সাদা শুভ্র বৃষ্টির ফোঁটা
ঝড়ে রাশি রাশি।